নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি:নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার একজন গনমাধ্যমকর্মী বীরমুক্তিযোদ্ধার সন্তান শেখ আরিফকে ষড়যন্ত্র মুলক ভাবে মামলায় ফাসানোর অভিযোগ উঠেছে সচেতন মহলে। উপজেলার এক বিতর্কিত যুবলীগ নেতা জুম্মন ওরফে পিস্তল জুম্মনের জখমের মামলায় প্রধান আসামী করা হয় তাকে।
তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান,সাংবাদিক শেখ আরিফ জাতীয় দৈনিক বর্তমান কথা পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি ও স্থানীয় দৈনিক সোজাসাপটা পত্রিকাসহ বিভিন্ন গনমাধ্যমের সাথে বেশ সুনামের সাথে কাজ করছেন। তার পিতা নাজিম মাষ্টার একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত সরকারী স্কুলের শিক্ষক ছিলেন। বর্তমানে তার এক ভাই ও এক বোন সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা করছেন। এমন পরিবারের একজন সদস্য হয়ে শেখ আরিফ নিজে সততা ও আদর্শ সমোন্নত রেখে সাংবাদিকতা করছেন। বন্দর থানা এলাকার কতিপয় মাদকসেবী ধান্দাবাজ বিশেষ পেশার লোকজন সাংবাদিক শেখ আরিফের উপর ঈর্ষাম্বিত হয়ে নানা রকম অপপ্রচার করে বেরাচ্ছে। এমনকি হিংসার বশবতি হয়ে তারা কল্যান্দী এলাকায় বিতর্কিত যুবলীগ নেতা জুম্মনের উপর হামলার ঘটনার মামলায় সাংবাদিককে প্রধান আসামী করে মামলা দিতে বাদীকে উস্কে দেয়। পরে ওই ঘটনায় সাংবাদিক শেখ আরিফকে আসামী করে বন্দর থানায় মামলা রুজু করে।
সাম্প্রতিক সময়ে এই জুম্মন কল্যান্দী এলাকায় একজন গৃহবধুকে ডিসের লাইন ঠিক করে দেয়ার কথা বলে ধর্ষন করেছির। পরে ওই গৃহবধু আত্নহত্যা করলে জুম্মনের নামে আত্নহত্যার প্ররোচনার চেষ্টায় মামলা হয়। সেই মামলায় সে জেলও খাটে। এছাড়াও তার নামে আরো নানা ঘটনায় জড়িত থাকায় বিতর্ক আছে।
এছাড়াও সাংবাদিক শেখ আরিফের ছবি দিয়ে বিভিন্ন গনমাধ্যমে জুম্মনের পরিবারের কাছ থেকে সুবিধা নিয়ে মাদকসেবী কতিপয় বিশেষ পেশার ব্যাক্তিরা অপপ্রচার করে থাকে। অথচ সাংবাদিক শেখ আরিফ জুম্মনের হামলার বিষয়ে কিছুই জানেনা। বাসায় থেকে মামলার আসামী হল সে। এভাবে যারা একজন পরিচ্ছন্ন সাংবাদিক ও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং শিক্ষক পরিবারের সদস্য শেখ আরিফকে মানহানী করে মামলা দিয়ে হয়রানী করতে চায় তারা নিসন্দেহে দেশের শত্রু। এমন ষড়যন্ত্রমুলক মামলার ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বন্দরের সচেতন মহল ও সাংবাদিক সমাজ।